ফিতরা কত টাকা ২০২৪ [Fitra Rate 2024]: ২০২৪ সালে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত বছর সর্বোচ্চ ফিতরা ছিল ২ হাজার ৬৪০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ছিল ১১৫ টাকা।
ফিতরা কত টাকা ২০২৪?
ইসলামী শরিয়াহ মতে, ফিতরা আদায়ের জন্য মুসলিম সমর্থ হলে গম বা আটা, যব, খেজুর, কিশমিশ, পনির বা তাদের মূল্য এর মধ্যে যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুযায়ী ফিতরা প্রদান করতে হয়।
2024 সালের ফিতরা কত টাকা? এখানে বিভিন্ন পণ্যের ফিতরা হার উল্লেখ করা হয়েছে:
- গম বা আটা: ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ টাকা
- যব: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৪০০ টাকা
- খেজুর: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৪৭৫ টাকা
- কিশমিশ: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ১৪৫ টাকা
- পনির: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৯৭০ টাকা
এই তথ্যের আলোকে, ফিতরা আদায়ের জন্য মুসলিম ব্যক্তি সমর্থ হলে উল্লিখিত হারে ফিতরা প্রদান করতে পারেন।
দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের বাজার মূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
আপনার জন্য: ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম
২০২৪ সালের ফিতরার পরিমাণ
সাদাকাতুল ফিতর পবিত্র রমজান মাসের অন্যতম ইবাদত। ইসলামি শরীয়াহ মতে, আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোন একটি দ্বারা ফিতরা প্রদান করা যায়। ২০২৪ সালের ফিতরার পরিমাণ নিচে উল্লেখ করা হলো।
Fitra Rate 2024
পণ্যের নাম | পরিমাণ | মূল্য |
---|---|---|
আটা বা গম | আধা সা – ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম | বাজার মূল্য ১১৫ টাকা |
যব | এক সা – ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম | বাজার মূল্য ৪০০ টাকা |
কিসমিস | এক সা – ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম | বাজার মূল্য ২১৪৫ টাকা |
খেজুর | এক সা – ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম | বাজার মূল্য ২৪৭৫ টাকা |
পনির | এক সা – ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম | বাজার মূল্য ২৯৭০ টাকা |
কত সম্পদের মালিক হলে ফিতরা দিতে হবে?
সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ (নেছাব পরিমাণ) সম্পদের মালিক হলে মুসলমান নারী পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়।
ফিতরা কার উপর ওয়াজিব?
ঈদুল ফিতরের দিন কোনো স্বাধীন মুসলমানের কাছে জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ তথা সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণ কিংবা সাড়ে ৫২ তোলা রুপা অথবা তার সমমূল্যের নগদ অর্থ কারো কাছে থাকলেই ঐ ব্যক্তির জন্য ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব।
বাড়ি-ঘর, আসবাবপত্র, স্থাবর সম্পদের মূল্য (যদি ব্যবসার জন্য না হয়) জাকাতের নিসাবের অন্তর্ভূক্ত নয়৷ কিন্ত ফিতরার ক্ষেত্রে প্রয়োজনের অতিরিক্ত আসবাবপত্র, ঘর-বাড়ি ও স্থাবর সম্পদ, ভাড়া বাড়ি, মেশিনারীজ, কৃষিযন্ত্র ইত্যাদি (উপার্জনের জন্য না হলেও) এসবের মূল্যের হিসাবও ফিতরার নেসাবে অন্তর্ভূক্ত হবে৷
ফিতরা কত টাকা ২০২৪?
2024 সালের ফিতরা কত টাকা? এখানে বিভিন্ন পণ্যের ফিতরা হার উল্লেখ করা হয়েছে: গম বা আটা: ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ টাকা যব: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৪০০ টাকা খেজুর: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৪৭৫ টাকা কিশমিশ: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ১৪৫ টাকা পনির: ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৯৭০ টাকা এই তথ্যের আলোকে, ফিতরা আদায়ের জন্য মুসলিম ব্যক্তি সমর্থ হলে উল্লিখিত হারে ফিতরা প্রদান করতে পারেন।
ফিতরা কার উপর ওয়াজিব?
ঈদুল ফিতরের দিন কোনো স্বাধীন মুসলমানের কাছে জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ তথা সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণ কিংবা সাড়ে ৫২ তোলা রুপা অথবা তার সমমূল্যের নগদ অর্থ কারো কাছে থাকলেই ঐ ব্যক্তির জন্য ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব।
গত দুই বছরের ফেতরার পরিমাণ দেখুন: ফিতরা কত টাকা ২০২৩, ফিতরা কত টাকা ২০২২।
Tags: ফিতরা কত টাকা ২০২৪ | 2024 সালের ফিতরা কত টাকা | Fitra Koto Taka 2024 | ফিতরা দেওয়ার সঠিক নিয়ম।