জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি লাগে?

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি লাগে? বিস্তারিত দেখে নিন।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি লাগে
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য সাধারণত আবেদনপত্রের সঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (যেমন এসএসসি), অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং যে তথ্যটি সংশোধন করতে চান তার সপক্ষে প্রমাণস্বরূপ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র (যেমন – পিতা/মাতার নাম সংশোধনের জন্য তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি) জমা দিতে হয়।
সঠিক প্রক্রিয়াটি নির্ভর করে আপনি কোন তথ্যটি সংশোধন করতে চান তার উপর, তাই সংশোধনের ধরন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা ভিন্ন হতে পারে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (সাধারণত):
- আবেদনপত্র: সংশোধনের জন্য নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: এসএসসি বা সমমানের সনদপত্র যেখানে সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য (যেমন – নাম, পিতা/মাতার নাম) উল্লেখ আছে।
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ: এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা তথ্যের সঠিকতা প্রমাণে সহায়তা করে।
- নাগরিকত্ব সনদ: এটি কিছু ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে।
- অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র:
- পিতা/মাতার নাম সংশোধনের জন্য পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি এবং আবেদনকারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হতে পারে।
- চাকরির প্রমাণপত্রও কিছু ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে।
সংশোধনের ধরন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত কাগজপত্র:
- নামের আক্ষরিক সংশোধন (যেমন: আবদুর স্থলে আবদুল): এসএসসি বা জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র।
- নামের আমূল সংশোধন (যেমন: সাফিয়া স্থলে মাফিয়া): প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র।
- পিতা/মাতার নাম সংশোধন: পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি এবং আবেদনকারীর অন্যান্য নিকটাত্মীয়ের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: আপনি যে তথ্য সংশোধন করতে চান, সেটির সঠিক প্রমাণস্বরূপ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সাথে নিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের ধরণ ও করণীয়
১। নামের আক্ষরিক সংশোধন
(যেমন: আবদুর মালেক স্থলে আবদুল মালেক)
- (ক) এসএসসি পাস হলে এসএসসি সনদ।
- (খ) জন্ম সনদ অনলাইন।
২। নামের আমূল সংশোধন
(যেমন: সাফিয়া খাতুন স্থলে মাফিয়া খাতুন অথবা আবদুল মালেক এর স্থলে আবদুল খালেক)
- (ক) এসএসসি পাশ হলে এসএসসি সনদ, যদি ৮ম শ্রেণী বা নিম্নে হলে তাহলে সনদ প্রয়োজন নাই।
- (খ) জন্ম সনদ
- (গ) ম্যাজিষ্ট্রেট বরাবর হলফ নামা
- (ঘ) জাতীয় দৈনিক পত্রিকা
- (ঙ) বিবাহিত হলে, স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র, ফটোকপি প্রদান করিতে হবে।
- (চ) বিবাহিত হলে সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্ম সনদ ও স্কুল সনদ সত্যায়িত কপি প্রদান করিতে হবে
- (ছ) বিবাহিত হলে কাবিন নামা দিতে হবে।
- (জ) পিতার ওয়ারিশ সনদ (জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার উল্লেখ পূর্বক)
- (ঞ) চেয়ারম্যান সনদ
৩। স্বামী/ স্ত্রীর নাম সংযোজন।
(ক) স্বামী/ স্ত্রী নাম সংযোজন করিতে হলে কাবিন নামা ও সন্তানদের জন্ম প্রদান করিতে হবে।
৪। স্বামী/ স্ত্রীর নাম সংশোধন
(যেমন আবদুল খালেক এর স্থলে মাসুদ আলম)
- (ক) তালাক হয়ে থাকলে কাজী কর্তৃ ক খোলা তালাক নামা (সমাজের শালিসের মাধ্যমে তালাক কপি, উকিলে মাধ্যমে তালাক কপি গ্রহণ যোগ্য নয়) ও স্বামী/স্ত্রীর মৃত্যু হলে মৃত্যু সনদ দিতে হবে।
- (খ) নতুন বিয়ের কাবিন নামা।
- (গ) নতুন স্বামীর জাতীয় পরিচয়ফত্র, পাসপোর্ট কপি। (যদি স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজন না থাকে তাহলে স্বামী/স্ত্রীকে আবেদন করিতে হবে।
- (ঘ) সন্তানদের জন্ম সনদ, স্কুল সনদ, জাতীয় পরিচযপত্রে কপি দিতে হবে।
- (ঙ) চেয়ারম্যান সনদ, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন (প্রত্যয়নে মূলত চেয়ারম্যান সু-স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে দিবেন কি কারণে বিবাহ তালাক হয়েছে ও বিয়ে হয়েছে)
- (চ) আবেদন জমা দেয়ার পরে নির্বাচন অফিসার প্রয়োজনে তদন্তে যাবে।
- (ছ) যদি স্বামী/স্ত্রীর নাম তালাক বা মৃত্যু না হয় তাহলে ম্যাজিষ্ট্রেট এভিডেভিট ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
৫। স্বামী/স্ত্রী নাম বিয়োজন
- (ক) স্বামী/স্ত্রী তালাক হলে, পুনরায় বিবাহ না করিলে খোলা তালাক নামা ও চেয়ারম্যান সনদ, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন প্রদান করিতে হবে।
- (খ) পুনরায় না বিবাহের সনদ,
- (গ) পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র।
- (ঘ) আবেদন জমা দেয়ার পরে নির্বাচন অফিসার প্রয়োজনে তদন্তে যাবে।
৬। মাতা/পিতা নাম আক্ষরিক সংশোধন (যেমন: ফাতেমা বেগম এর স্থলে ফাতেমা আক্তার অথবা ফাতেমা আক্তার চৌধুরী)
- (ক) এসএসসি সনদ
- (খ) জন্ম সনদ অনলাইন বাংলা ও ইংরেজী
- (গ) পিতা- মাতা, ভাই-বোনের সকলের আইডি কার্ড, জন্ম সনদ, শিক্ষা সনদ প্রদান করিতে হবে।
- (ঘ) চেয়ারম্যান সনদ, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন
- (ঙ) পেনশন বুকের কপি অথবা সার্ভিস বুকের কপি প্রদান করিতে হবে( যদি চাকুরীজীবি হয়।
৭। মাতা/ পিতা নাম আমুল পরিবর্তন
- (ক) এসএসসি সনদ ও ম্যজেষ্ট্রিট বরাবর হলফনামা, জাতীয় দৈনিক পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি
- (খ) জন্ম সনদ অনলাইন বাংলা ও ইংরেজী
- (গ) পিতা- মাতা, ভাই-বোনের সকলের আইডি কার্ড, জন্ম সনদ, শিক্ষা সনদ প্রদান করিতে হবে।
- (ঘ) চেয়ারম্যান সনদ, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন
- (ঙ) পেনশন বুকের কপি অথবা সার্ভিস বুকের কপি প্রদান করিতে হবে( যদি চাকুরীজীবি হয়।
৮। জন্ম তারিখ সংশোধন
- (ক) জন্ম তারিখ একই বছরের মধ্যে মাস সংশোধন অথবা ৯-১০ মাসের পার্থক্য থাকিলে এসএসসি সনদ ও জন্ম সনদ অনলাইন সত্যায়িত কপি প্রদান করিতে হবে।
- (খ) এক বছরের অধিক হলে আবেদনকারী পিতার সকল সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর উল্লেখ পূর্বক ওয়ারিশ সনদ
- এসএসসি সনদ সত্যায়িত কপি, জন্ম সনদ অনলাইন সত্যায়িত কপি, চাকুরীজীবি হলে সার্ভিসবুক কপি অথবা পেনশন বুক কপি জমা দিবেন।
- (গ) নির্বাচন অফিসার প্রয়োজনে মাঠে তদন্ত করিবেন।
৯। বাড়ীর নাম সংশোধন।
- (ক) আবেদনকারী পিতা-মাতা অথবা ভাই-বোনের জাতীয় পরিচয়পত্র কপি দিতে হবে। (যে সংশোধনটি চাচ্ছেন সেটা তাদের আইডি কার্ড উল্লেখ থাকতে হবে)
- (খ) চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন।
১০। ডাকঘর ও কোড পরিবর্তণ
- (ক) আবেদনকারী পিতা-মাতা অথবা ভাই-বোনের জাতীয় পরিচয়পত্র কপি দিতে হবে। (যে সংশোধনটি চাচ্ছেন সেটা তাদের আইডি কার্ড উল্লেখ থাকতে হবে)
- (খ) চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন।
- (গ) পোষ্ট মাষ্টারের প্রত্যয়ন
১১। রক্তের গ্রুফ পরিবর্তন
- (ক) সরকারি মেডিকেল প্রতিষ্ঠান বা বেসরকারী মেডিকেল প্রতিষ্ঠান কর্তৃ ক নিজস্ব প্যাডে ব্লাড টেষ্টের কপি
১২। স্বাক্ষর পরিবর্তন:
- (ক) পাসপোর্ট কপি, ব্যাংক প্রত্যয়ন কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স কপি (যে কোন ১টা প্রদান করিতে হবে)
- (খ) উপজেলা নির্বাচন অফিসার প্রয়োজনে তদন্ত প্রেরণ করিবেন।
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন হলে আপনার মোবাইলে Printed ম্যাসেজ যাবে। যদি ১০৫ থেকে অন্য ম্যাসেজ আসে তাহলে অতিদ্রুত নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করবেন।
*** সংশোধন ফরম অফিস হতে সংগ্রহ করুন।
১। নিজ পিতা/স্বামী/মাতার নাম সংশোধন-
আবেদন পত্রের সাথে যেসব দলিলাদি (এক বা একাধিক) দাখিল করতে হবে
> এস.এসসি/সমমান সনদ
> নাগরিকত্ব সনদ
> জন্ম সনদ
> চাকুরীর প্রমাণপত্র
> পাসপোর্ট
> নিকাহনামা
> পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত দলিলাদি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে
সাধারণতঃ প্রাপ্তিস্বীকারপত্রে উল্লিখিত তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়
২। নিজের নাম পরিবর্তন
ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে
> এস.এস.সি/সমমান সনদের সত্যায়িত ফটোকপি
> বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি
> ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট
> জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের কপি।
পরবর্তীতে কাগজপত্রের মূলকপি সহ ব্যক্তিগত শুনানীর জন্য উপস্থিত হতে হবে।
৩। বিবাহ/বিবাহবিচ্ছেদের কারণে সংশোধণ-
> বিবাহের কারণে স্বামীর নাম অন্তর্ভুক্ত করতে চাইলে- কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
> বিবাহ-বিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে- তালাকনামার সত্যায়িত কপি দাখিল করতে হবে।
সাধারণতঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লিখিত তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
৪। পিতা/মাতার নাম পরিবর্তন-
পিতা/মাতার নাম আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আবেদনের সাথে জমাদিতে হবে
> এসএসসি/এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার সনদপত্র/রেজিস্ট্রেশন কার্ড
> পিতা/মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি
> পিতামাতামৃত হলে অন্যান্য ভাইবোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি
> অন্য কোন গ্রহণযোগ্য কাগজের সত্যায়িত কপি
প্রকল্প কাৰ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকর্তৃক সাক্ষাতকার গ্রহণ করা প্রয়োজন হতে পারে।
৫। জন্মতারিখ সংশোধন-
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান
> তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে আবশ্যিকভাবে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে
> বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখিত তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
> অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শনকিংবা ব্যক্তিগত শুনানীতে অংশ নেয়া প্রয়োজন হতে পারে।
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা অনূর্ধ এসএসসি/সমমান তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র ইস্যু তারিখের আগের তারিখের
> সার্ভিস বুক/এমপিও’র কপি
> ড্রাইভিং লাইসেন্স
> জন্ম সনদ
> নিকাহনামা
> পাসপোর্টর কপি প্রভৃতি দাখিল করতে হবে
প্রকল্পকালিয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/প্রকল্প পরিচালক কর্তৃক সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হয়, প্রয়োজনবোধে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।
৬। বিবিধ সংশোধন-
জাতীয় পরিচয়পত্রে কোন নামের পূর্বে পদবী, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না।
> পিতা/স্বামী/মাতাকে “মৃত” উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যু সনদ দাখিল করতে হবে
> জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে “মৃত” হিসেবে উল্লেখ করার কারণে
পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
৭। রক্তের গ্রুপ সংশোধন-
রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
৮। ঠিকানা সংশোধন-
ঠিকানা পরিবর্তনের বিষয়ে ফরম-১৩/ফরম-১৪ এ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
> প্রকল্প অফিসে ভোটার এলাকা পরবর্তন ছাড়া শুধু ঠিকানায় নম্বর বা বানান ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হয়।
> এজন্য পরিবারের কোন সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি
> গ্যাস/বিদ্যুৎ/টলিফোন বিলেরকপি,করআদায়েরকপি
> চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনারের প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি দাখিল করতে হবে।
৯। হালনাগাদ কর্মসূচীর সংশোধন/পুনঃ ইস্যু-
২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচীতে যাদের নাম ভোটার তালিকায় অন্তৰ্ভূক্ত করা হয়েছে তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র কোন ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে ডিসেম্বর, ২০১০ মাসের পর যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হল।
১০। সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ
বিতরণের জন্যনিরিত তারিখের ৭(সাত) দিনের মধ্যে কাউন্টার হতে সংশোধিত পরিচয়পত্র গ্রহণ করা না হলে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
১১। হারানো পরিচয়পত্রের ডুপ্লিকেট ইস্যু-
> পরিচয়পত্র হারানোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর/আইডি নম্বর উল্লেখ করে জিডি করে তার মূল কপিসহ সাদা কাগজ/সরবরাহকৃত ছকে আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকার পত্র গ্রহণ করতে হবে।
> প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লিখিত ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। নম্বর ভুল হলে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র ইস্যুকরণ সময় সাপেক্ষ।
> বিতরণের জন্য নির্ধারিত তারিখের ৭(সাত) দিনের মধ্যে কাউন্টার হতে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র গ্রহণ করা না হলে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।